‘ছেলেটা এতক্ষণে কতদূর গেছে বলে তোমার ধারণা?’, মিশেল ফিস্ফিসিয়ে জানতে চাইলো।
‘ওর যা অবস্থা,
এই ওয়েদারে বেশিদূর নয়। বড়জোর, রাস্তার শেষে ওই জঙ্গলে’, ডেভিড হ্যারিকেন উঁচিয়ে ঠাহর
করলো বরফের মধ্যে পায়ের চিহ্ন। প্রবল তুষার ঝড় চলছে। পাঁচ মিনিটের মধ্যেই ছাপগুলো ঢেকে
যাবে নতুন গুঁড়ো বরফের কুচিতে।
‘ডার্লিং, তুমি
আবার আলো ফেলছ কেন?’, স্ত্রীর গলায় কৃত্রিম অনুযোগ, ‘প্রতিবেশীদের অসুবিধে হবে তো’।
‘মিশেল প্লিজ!’, ডেভিড বিরক্ত হয়ে বলল, ‘তাঁদের কিছু যায় আসে না আর’।
‘আহা, রাগছ
কেন? মাঝে মধ্যে ভাবতে মন্দ লাগে না যে ওরা সবাই আছে’।
কৌতুক উপেক্ষা
করে ডেভিড চোখ বুঁজে বাতাসের ঘ্রাণ নিল। বলল, ‘মাইল দেড়েক হবে। মেডোর শেষে, সিলভার
বার্চের আড়ালে গুটিসুটি মেরে আছে’।
‘ইশ, বেচারা আর কত কষ্ট পাবে। এবারে শুরু করি চল’, মিশেলের কষ বেয়ে রক্তের ধারা। স্বদন্তে অবাধ্য হাসি। চোখে প্রিয় খেলার চাপা উত্তেজনা। মানুষ শিকারের চেয়ে বেশি মজা আর কিছুতে নেই।
ওরে বাবাঃ। দারুণ দারুণ 👌👌
উত্তরমুছুনPerfect অণু গল্প 👌👌
উত্তরমুছুন